গরুর খামার কিভাবে শুরু করতে হয়
সূচিপত্রঃগরুর খামার কিভাবে শুরু করতে হয়
.
ভূমিকা
গরুর বাসস্থান তৈরির প্রাথমিক নিয়ম বা শর্তাবলী
পর্যাপ্ত সুযোগ সুবিধা ও সুষ্ঠ পরিকল্পনার মাধ্যমে গাভীর বাসস্থান গড়ে তোলা প্রয়োজন। যাতে গবাদি পশু বা গরু, পর্যাপ্ত পরিমাণ সুযোগ সুবিধা পেতে পারে। গরুর খামার স্থাপনের পূর্বে নিম্নোক্ত কয়েকটি বিষয়ের প্রতি লক্ষ্য রাখতে হবে।
- গাভীর বাসস্থান বা খামার এর জন্য নির্ধারিত মাটি উঁচু হওয়া প্রয়োজন যাতে বৃষ্টির পানি ও অন্যান্য ক্ষতিকারক পদার্থ সহজে মিশ্রিত না হতে পারে ।
- খামারের জন্য নির্ধারিত জমি মোটামুটি উর্বল ও শুষ্ক হওয়া প্রয়োজন।যাতে বর্ষার পানিতে কাদা না জমে ।
- খামারে যাতে পর্যাপ্ত পরিমাণ আলো বাতাস প্রবেশ বা চলাচল করে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। কারণ সূর্যের আলো যেমন একদিকে ঘরকে শুষ্ক রাখতে সাহায্য করে তেমনি অন্যদিকে জীবাণু ধ্বংস করতে ও সাহায্য করে।তাই দক্ষিণ মুখ গোয়াল ঘর খামারের জন্য উপযুক্ত।
- লক্ষ্য রাখতে হবে যেন কোন অবস্থাতেই গোয়াল ঘর স্যাতস্যাতে না হয়।অর্থাৎ গরুর খামারের আশেপাশে প্রচুর পরিমাণ গাছপালা থাকা ঠিক নয়।
- মল মূত্র আবর্জনা যাতে গরুর খামারে না জমে সেজন্য নির্গমনের নালা বা ড্রেন রাখতে হবে। কারণ এরূপ পরিবেশে পশু সহজেই রোগান্ত হয়।
- আধুনিক গরুর খামারে বৈদ্যুতিক ব্যবস্থা থাকা প্রয়োজন। বৈদ্যুতিক শক্তিতে গভীর নলকূপের সহায়তায় ফার্মে পানি সরবরাহ ফার্মের যন্ত্রপাতি চালানো এবং রাতে আলোর ব্যবস্থার জন্য বিদ্যুৎ সরবরাহ রয়েছে এমন অঞ্চলে খামার স্থাপন সুবিধাজনক। অথবা গরুর খামারে এসব কাজের জন্য অবশ্যই জেনারেটর থাকতে হবে।
প্রধানত পশুর গোসল আবহাওয়া ও ভৌগলিক অবস্থান অর্থনৈতিক ও অন্যান্য সমস্যার ওপর ভিত্তি করে বা অবস্থার ওপর ভিত্তি করে গরুর বাসস্থান তৈরি করা হয়। তাই এক এক পরিবেশে গরুর বাসস্থান এক এক রকম হয়ে থাকে। এর জন্য নির্দিষ্ট নিয়মের কোন বাসস্থান নেই। কিন্তু উপরোক্ত সুযোগ সুবিধা সমৃদ্ধ গবাদি পশুর বাসস্থান হাওয়া একান্ত জরুরী।
কোন গরু দিয়ে খামার শুরু করব গাভী না ষাড়
গরুর খামার শুরু করার কথা ভাবলে আমাদের মনে একটা প্রশ্ন জাগে, গরুর খামার কিভাবে শুরু করতে হয় বা আমরা কোন ধরনের খামার তৈরি করব। দুধ উৎপাদন জাতীয় খামার না মাংস উৎপাদন জাতীয় খামার। সে সম্পর্কে আগে থেকেই আপনাকে একটি সুস্পষ্ট ধারণা নিতে হবে।
কিভাবে দুধ উৎপাদন করার জন্য গরুর খামার গড়ে তুলবেন?
বর্তমানে প্রতি লিটার দুধের দাম ৫৫ থেকে ৬০ টাকা আবার অনেক জায়গায় ৮০ থেকে ৯০ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে। তবে এত দাম হওয়া শর্তেও আমরা খাঁটি গরুর দুধ পর্যাপ্ত পরিমাণ পায় না। অর্থাৎ আমাদের দেশে খাঁটি গরুর দুধের অভাব রয়েছে। আমাদের দেশে প্রতিবছর ১০.২৬ মিলিয়ন মেট্রিক টন দুধের চাহিদা রয়েছে।
আরো পড়ুনঃ থাইলেরিয়াসিস রোগের, কারণ, লক্ষণ, চিকিৎসা ও প্রতিকার
আমাদের দেশে প্রায় পঞ্চাশ হাজার গরুর খামার রয়েছে। তবে এখান থেকে প্রতি বছর দুধ উৎপাদন হয় মাত্র ২.২৯ মিলিয়ন মেট্রিক টন।যা আমাদের চাহিদার তুলনায় অতি নগণ্য। তাই যেকোনো ব্যবসায়ী বা উদ্যোক্তা এ ব্যবসাটিকে বেছে নিতে পারেন।
আপনি কেন এ ব্যবসা করবেন বা এই ব্যবসা করার জন্য আপনার প্রধান কারণ কি?
যেহেতু আমাদের দেশে গরুর দুধের চাহিদা 10.26 মিলিয়ন মেট্রিক টন। এর মধ্যে আমাদের দেশের খামার থেকে কেবল ২.২৯ মিলিয়ন মেট্রিক টন দুধের চাহিদা মেটাতে সক্ষম। অর্থাৎ আমাদের দেশের প্রতি বছর দুধের ঘাটতি রয়েছে প্রায় 7.97 মিলিয়ন মেট্রিক টন।
যেহেতু বাজারে প্রচুর পরিমাণ গরুর খাঁটি দুধের চাহিদা রয়েছে। আবার বাজার মূল্য বেশি শুধুমাত্র এই দুটি মূল কারণ ব্যবসাটি করার জন্য। তাছাড়া সব খরচ বাদ দিয়ে প্রতিদিন চারটি উন্নত জাতের গরু থেকে ১৩০০ থেকে ১৪০০ টাকা পর্যন্ত লাভ করা সম্ভব।
কিভাবে গরুর দুধ বাজারজাতকরণ করবেন?
আমরা কোন ব্যবসা বাণিজ্য করলে প্রথমে প্রশ্ন আসে ব্যবসায় উৎপাদিত পণ্যের বাজারজাতকরণ নিয়ে ঠিক তেমনি গরুর দুধের বাজারজাতকরণ নিয়ে প্রশ্ন ওঠে কিভাবে গরুর দুধ বাজারজাতকরণ করবেন। যেহেতু আমাদের দেশে খাঁটি গরুর দুধের প্রচন্ড অভাব ।তাই বাজারে খাঁটি গরুর দুধের অনেক চাহিদা। আমাদের গ্রাম গঞ্জ ও শহরে ও অনেক বাড়ি থেকে দুধ নিয়ে যায় বিভিন্ন হোস্টেলে চায়ের দোকানে মিষ্টির দোকানে এবং বড় বড় দুধ ফ্যাক্টরিতে।এইসব প্রতিষ্ঠানের সাথে আপনি চুক্তি করতে পারেন।
খামার পরিচালনার জন্য কোন যোগ্যতার দরকার আছে কি?
খামারের জন্য কোন ধরনের গাভী নির্বাচন করবেন?
আমাদের দেশে অনেক আগে থেকেই গাভী পালন করা হয়। যাকে আমরা দেশি জাতের গাভী বলি। দেশী গাভীর বড় সুবিধা হল রোগ বালাই খুব কম হয়।। তবে লাভ তুলনামূলক খুবই কম। তাই আমাদের দেশে বিস্তার হচ্ছে উন্নত জাতের গাভীর। তাই আমার পরামর্শ হচ্ছে দেশি জাতের গাভী না নিয়ে উন্নত জাতের গাভী দিয়ে খামার তৈরি করাই ভালো।
যেহেতু উন্নত জাতের গাভীতে প্রচুর পরিমাণ দুধ পাওয়া যায়। তাই লাভও অনেক বেশি হয় । সুতরাং ব্যবসায় সফল হতে হলে উন্নত জাতের গাভী নির্বাচন করতে হবে ও পর্যাপ্ত পরিমাণ যত্ন নিতে হবে।
কিছু উন্নত জাতের গাভীর নাম ও ছবি দেওয়া হলো
গরুর খামার শুরু করার কথা ভাবলে আমাদের মাথায় আসে গরুর খামার কিভাবে শুরু করতে হয় বা কোন জাতের গরু দিয়ে গরুর খামার শুরু করব এই প্রশ্নের উত্তরের জন্যই নিচে কয়েকটি উন্নত জাতের গরুর বর্ণনা দেওয়া হয়েছে আশা করি আপনি আপনার কাঙ্খিত তথ্য পেয়ে যাবেন
এই জাতের গরুর উৎপত্তিস্থল হলো ভারতের উত্তর অঞ্চলে। তবে এটি আর্জেন্টিনা, কলম্বিয়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সহ বাংলাদেশেও ব্যাপকভাবে পরিচিত বা পাওয়া যায়। ব্রামহা জাতের গরু গায়ের রং সাধারণত লাল ধূসর বনের আবার অনেক সময় সাদা কালো হয়ে থাকে।একজন প্রাপ্তবয়স্ক গাভীর ওজন প্রায় ৪০০ থেকে ৬০০ কেজি পর্যন্ত হয়ে থাকে
এবং প্রাপ্তবয়স্ক ষাড়ের ওজন প্রায় ৯০০ থেকে ১০০০ কেজি পর্যন্ত হয়। ব্রামহা জাতের গরুর নবজাতক বাছুরের ওজন প্রায় ৩০ থেকে ৩৫ কেজি পর্যন্ত ।ব্রামহা জাতের গরু মাংসের জন্য এশিয়া মহাদেশে ব্যাপক বিস্তার লাভ করেছে। কারণ এই জাতের গরুতে অল্প খরচে অধিক পরিমাণ মাংস পাওয়া যায়।
তাই আমাদের দেশে এই গরুর ব্যাপক পরিমাণ চাহিদা রয়েছে| তাছাড়াও এই গরু মূলত বাংলাদেশের মানিকগঞ্জ, যশোর, ফরিদপুর, রংপুর, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, ফেনী, রাজশাহী উল্লেখযোগ্য এই আটটি অঞ্চলে ব্রাহমা জাতের গরু বেশি দেখা যায় ।
শাহীওয়াল জাতের গরুঃ আমাদের দেশে যত গুলো উন্নত জাতের গরু রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম হলো শাহীওয়াল জাতের গরু। এই জাতের গরু মূলত শুষ্ক অঞ্চলের ।এদের তাপমাত্রা ধারণ ক্ষমতা অধিক। শাহীওয়াল জাতের গরু মূলত মাংস উৎপাদনের জন্যই জনপ্রিয়। এছাড়াও এ জাতের গরু দুধ উৎপাদনের জন্য বিখ্যাত।
শাহীওয়াল জাতের গরুর উৎপত্তি হল পাঞ্জাবের মধ্য ও দক্ষিণ অঞ্চলে।এ জাতের গরু মূলত পাকিস্তান, পাঞ্জাব, দিল্লী, নয়া দিল্লি ,উত্তর প্রদেশ, বাংলাদেশ, আফগানিস্তানের বড় বড় শহরগুলোতে পাওয়া যায়। এই জাতের গরুর দেহের রং হালকা লাল বা বাদামী রঙের হয়ে থাকে। শাহীওয়াল জাতের গরুর মাথা খাটো কপাল ও দুই শিং এর মধ্যবর্তী স্থান উচু ও শিং ছোট হয়।
শাহীওয়াল জাতের প্রাপ্তবয়স্ক গাভীর ওজন প্রায় ৪৫০ থেকে ৫৫০ কেজি হয়ে থাকে।এই জাতের গাভী থেকে বছরে ১০ মাস দুধ পাওয়া যায়। শাহীওয়াল জাতের গাভীর প্রতিদিন গড়ে দশ লিটার পর্যন্ত দুধ দিয়ে থাকে। এই জাতের বকনা গরু দুই থেকে আড়াই বছর বয়সে প্রথম প্রজননের জন্য উপযুক্ত হয়।
হলস্টেইন ফ্রিজিয়ানঃ এই জাতের গরু সাধারণত সাদা কালো ছোপ যুক্ত হয়। গরুর গায়ের সব দুটোর দাগ কখনোই একই রঙের হয় না বা মিশ্রিত হয় না। এই গরু উৎপত্তিস্থল শীত প্রধান অঞ্চলে।এরা প্রচুর পরিমাণে দুধ দেয়। এই জাতের একেক টি গাভীর ওজন প্রায় ৫০০ থেকে ৬০০ কেজি পর্যন্ত হয়ে থাকে এবং ষাঁড়ের ওজন প্রায় ৭০০ থেকে ৮০০ কেজি পর্যন্ত।এদের রং পুরোপুরি সাদা কালো হতে পারে।
এরা সাধারণত আকারে অনেক বড় হয়ে থাকে।এই জাতের গরু দুধ দেওয়ার জন্য অত্যন্ত বিখ্যাত বা সু পরিচিত।এই হলস্টেন ফ্রিজিয়ান জাতের গরু দিনে প্রায় ৩৫ থেকে ৪৫ লিটার পর্যন্ত দুধ দিয়ে থাকে এটি একটি শীত প্রধান অঞ্চলের গরু। এই জাতের গরুর উৎপত্তিস্থল হলো হল্যান্ডের প্রদেশের উত্তরাঞ্চলে। তাই সে জায়গার নাম অনুসারে এ জাতের নাম দেওয়া হয়েছে হলস্টেন ফ্রিজিয়ান ।
এই জাতের গরু দেড় থেকে দু বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো প্রজনন উপযোগী হয়। হলস্টেইন ফ্রিজিয়ান জাতের নবজাতক বাছুরের ওজন প্রায় ৩০ থেকে ৩৫ কেজি পর্যন্ত হয়ে থাকে। এই জাতের গরু আমাদের দেশে একটি সুপরিচিত গরু হিসেবে অগ্রাধিকার পেয়েছে।
সিন্ধি জাতের গরুঃ এটি বাংলাদেশের একটি জনপ্রিয় গরু। অনেক আগে থেকেই এটি বাংলাদেশে অনেক পরিচিত একটি গরুর নাম। এই জাতের গরু মূলত দুধের জন্য বিখ্যাত। এই জাতের গরুর উৎপত্তিস্থল হলো পাকিস্তানের সিন্ধু প্রদেশে।তবে এটি পাকিস্তানের সব জেলাতে পাওয়া যায়। এছাড়াও এটি ভারত, বাংলাদেশ, কানাডা, শ্রীলংকা ,ও মায়ানমারে পাওয়া যায়।।
সিন্ধী জাতের গাভীর গায়ের রং কালচে লাল বা গাড়ো বাদামী হয় । এই জাতের গরুর শিং মোটা ও খাটো হয় এবং পেছনের দিকে বাঁকানো থাকে।গাভীর ওলান তুলনামূলকভাবে বেশ বড় হয় । এই জাতের গরু বছরে ৯ থেকে ১০ মাস দুধ দেয়।এরা প্রায় বছরে দুই থেকে তিন হাজার লিটার দুধ দেয়।সিন্ধি জাতের গরু বকনা প্রায় ২ থেকে ২.৫ বছর বয়সে প্রজননের উপযুক্ত হয়।
শংকর জাতের গরুঃ বিশুদ্ধ ভিন্ন ভিন্ন গাভি ও ষাড়ের প্রজননের সৃষ্ট নতুন জাতকে শংকর জাত বলা হয়। শংকর জাত সাধারণত যেকোনো পরিবেশে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারে। অনেক সময় আমাদের দেশে উন্নত জাতের গরু পরিবেশের সাথে খাপ খাইয়ে নিতে পারেনা। ফলে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। এই সমস্যার সমাধানের জন্য উৎপত্তি হয় শংকর জাতের গরু।
এই গরুটি মূলত পরিবেশবান্ধব গরু। এটি পর্যাপ্ত পরিমাণে দুধ দেয়। শংকর জাতের গরু বাংলাদেশের একটি সুপরিচিত গরু। সংকর জাতের গরু দেহের সম্মুখভাগ হালকা ও পেছনের অংশ ভারি হয় এবং শরীরের গঠন ঢিলা ঢালা ও চামড়া পাতলা হয়। ওলান বড় হবে এবং বেশ সুন্দর হবে দুধের সিরা গুলো মোটা হবে এবং নাভির চার পাশ দিয়ে আঁকাবাঁকা ভাবে ছড়িয়ে থাকবে।
এই গরু বিশেষত্ত হচ্ছে এই গরু প্রতিবছরে বাচ্চা দেয় ।আপনি যদি খামার করতে ইচ্ছুক হন বা গরুর খামারের উদ্যোক্তা হন তাহলে উপরের পাঁচটি উন্নত জাতের গরু আপনার জন্য। গরু গুলোর নাম সহ চিত্র দেওয়া আছে এদের মধ্যে যেকোনো একটি জাত নির্বাচন করে আপনি আপনার খামার শুরু করতে পারেন নির্দ্বিধায়।
গরুর খামার করে কি রকম লাভ হবে বিস্তারিত
আমরা কোন ব্যবসা-বাণিজ্য করার কথা চিন্তা করলে আমাদের মাথায় আসে লাভ বা মুনাফা কি রকম হবে। সেক্ষেত্রে ডেইরি ফার্ম বা গরুর খামার অগ্রাধিকার রয়েছে। এই ব্যবসাতে একটি উন্নত জাতের গাভী দিনে প্রায় ৫০০ টাকা লাভ দিয়ে থাকে। অর্থাৎ এক মাসে প্রায় ১৫ হাজার টাকা।এই ব্যবসা থেকে পর্যাপ্ত পরিমান লাভ করা সম্ভব। অর্থাৎ গরুর খামার থেকে একটি মোটা অংকের টাকা আয় করা সম্ভব
লেখকের মন্তব্য
যেহেতু গরুর খামার একটি লাভজনক ব্যবসা।এই ব্যবসাকে আরো লাভজনক করতে অবশ্যই আপনাকে জানতে হবে গরুর খামার কিভাবে শুরু করতে হয় সে সম্পর্কে। এছাড়াও আপনি আপনার নিকটস্থ খামারি ভাইদের কাছ থেকে গরু সম্পর্কে সঠিক ধারণা পেতে পারেন।কারণ গরু পালন পদ্ধতি যেমন লাভের ঠিক তেমনি সঠিক পরিচর্যা ও যত্ন না নিলে এটি বিরাট ক্ষতি ও করতে পারে ।তাই অবশ্যই আপনাকে এ বিষয়গুলো মাথায় রেখে গরুর খামার শুরু করতে হবে ।
সলভ্ এ টু জেড এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url