স্ক্যাবিস বা খোস পাঁচড়া রোগের চিকিৎসা - লক্ষণ প্রতিকার ও প্রতিরোধ

আজকাল আমরা কম বেশি প্রায় প্রত্যেকে স্ক্যাবিস বা খোস পাঁচড়া রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকি, তবে বেশ কিছু মানুষ এ রোগের লক্ষণ কারণ ও চিকিৎসা সম্পর্কে জানেন না। কিন্তু আমাদের এ বিষয়গুলো জেনে রাখা উচিত। আজকের আর্টিকালে স্ক্যাবিস বা খোস পাঁচড়া রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।
 স্ক্যাবিস বা খোস পাঁচড়া রোগের চিকিৎসা, প্রতিকার, প্রতিরোধ, সহ আরো বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ টপিক নিয়ে আজকের এই আলোচনা। আপনি যদি উক্ত আলোচনা কৃত তথ্যগুলো জানতে আগ্রহী হন তাহলে অবশ্যই সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ার অনুরোধ রইলো।
সূচিপত্রঃস্ক্যাবিস বা খোস পাঁচড়া  রোগের চিকিৎসা - লক্ষণ প্রতিকার ও প্রতিরোধ
.

স্ক্যাবিস বা খোস পাঁচড়া রোগ কি

স্ক্যাবিস বা খোস পাঁচড়া হল এক ধরনের মাইট প্রজাতির কীট জনিত ছোঁয়াচে রোগ। এই রোগটি সারকপটিস নামক ক্ষুদ্র মাইট দ্বারা আক্রান্ত হওয়ার কারণে হয়ে থাকে। সাধারণত সারকপটিস মাইট দেখতে উকুনের মত হয়।

এ রোগটি অত্যন্ত মারাত্মক রোগ পাশাপাশি ছোঁয়াচে হওয়ায়, খুব সহজে পুরো এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে। তাই যত দ্রুত সম্ভব ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী স্ক্যাবিস বা খোস পাঁচড়া রোগের চিকিৎসা করতে হবে।অনেকের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে খোস পাঁচড়া কি বা খোস পাঁচড়া দেখতে কেমন হয়।

খোস পাঁচড়া রোগ কেন হয়

খোস পাঁচড়া হলো এক ধরনের জীবাণু যুক্ত কীট জনিত রোগ। এ রোগ ছোঁয়াচে হওয়ায় খুব সহজে এলাকায় ছড়িয়ে পড়তে পারে। নোংরা পরিবেশ এই রোগ হওয়ার অন্যতম কারণ। এ রোগ ছোঁয়াচে হাওয়ায় পুরো শরীরে ছড়িয়ে পড়ে, এছাড়াও আক্রান্ত ব্যক্তির ব্যবহৃত বস্তু গুলো যেমন বিছানা , বালিশ, কাঁথা ইত্যাদি অন্য কেউ ব্যবহার করলে এ রোগ উক্ত ব্যক্তি কে আক্রান্ত করে।

এভাবে খুব সহজে এ রোগটি পুরো এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে।খোস পাঁচড়া রোগের জীবাণু চর্মের উপর বাসা বেঁধে থাকে, ফলে আক্রান্ত স্থানে প্রদাহের সৃষ্টি হয় এবং বড় বড় ফুসকুড়ির মাধ্যমে প্রকাশ পায়। প্রথমে আক্রান্ত স্থান অত্যন্ত চুলকায়।

স্ক্যাবিস বা খোস পাঁচড়া রোগ ভাইরাস বা ব্যাকটেরিয়ার জন্য নয় বরং এক ধরনের কীটের জন্য হয়ে থাকে।এই কীটের নাম হলো স্ক্যাবিস সারকপটিস এই কীটটি ত্বকের মধ্যে বাসা বাঁধে ও ডিম পাড়ে।
খোস পাঁচড়া রোগের প্রধান উপসর্গ হলো চুলকানি। এই রোগের তীব্রতা রাতে বৃদ্ধি পায়, প্রায় সব বয়সী মানুষের স্ক্যাবিস রোগ হতে পারে। তবে শিশুদের স্ক্যাবিস রোগ বা খোস পাঁচড়া রোগ হতে বেশি দেখা যায়,খোস পাঁচড়া রোগকেে শীতকালে তুলনামূলক বেশি দেখা যায়।

বিশেষ করে শিশুরা এ রোগে ব্যাপক আক্রান্ত হয়। যেহেতু খোস পাঁচড়া রোগটি একটি ছোঁয়াচে রোগ, তাই এ রোগের বিস্তার এর প্রধান মাধ্যম হলোঃ
  • একই বিছানায় দুই থেকে তিনজন ঘুমালে।
  • একই বিছানার চাদর দুই তিন জন ব্যবহার করলে।
  • একজনের বালিশ অন্যজন ব্যবহার করলে।
  • এ রোগের বিস্তারে সবচেয়ে বেশি ভূমিকা পালন করে স্কুলের শিক্ষার্থীরা। কারণ বিদ্যালয় থেকেও স্ক্যাবিস বা খোস পাঁচড়া রোগে আক্রান্ত হতে পারে।

খোস পাঁচড়া লক্ষণ

যেহেতু খোস পাঁচড়া একটি ছোঁয়াচে রোগ, তাই এ রোগের প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধ বেশি কার্যকর।স্ক্যাবিস বা খোস পাঁচড়া রোগের চিকিৎসা না করলে রোগটি মারাত্মক পর্যায়ে বা ভয়াবহ আকার ধারণ করতে পারে। খোস পাঁচড়া রোগের প্রধান লক্ষণ হলো
  • শরীরে চুলকানি ও গুটি গুটি র‍্যাশ বের হয়।
  • গটিগুলো প্রচন্ড চুলকায় এবং রাতে এর চুলকানোর পরিমাণ বৃদ্ধি পায়।
  • হাতের আঙ্গুলের ফাঁকে ফাঁকে, বগলে, যৌনাঙ্গে, মাথায় এবং নাভির চারিদিকে ছোট ছোট আব বা গুটি দেখা দেয়। তবে এটি শরীরের যে কোন স্থানে দেখা দিতে পারে।
  • এ রোগটির কারণে অনেক সময় ক্ষতস্থান গুলো বা আক্রান্ত স্তানগুলোর মধ্যে পুঁজ দেখা দেয়।
  • নবজাতক শিশুদের ক্ষেত্রে হাতের তালু,পায়ের পাতা, এমনকি মুখেও খোস পাঁচড়া হয়ে থাকে। 
খোস পাঁচড়া রোগটি ছোঁয়াচে হওয়ায় খুব সহজে সারতে চায় না। তাই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী প্রয়োজনীয় সব চিকিৎসা ও সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে । ছোঁয়াচে হওয়ায় এ রোগটি খুব সহজে পুরো এলাকায় ছড়িয়ে যেতে পারে এমনকি পুরো পরিবারকে সংক্রমণ করতে পারে, তবে শিশুরা এ রোগে বেশি আক্রান্ত হয়ে থাকে।

স্ক্যাবিস বা খোস পাঁচড়া রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা

খোস পাঁচড়া ছোঁয়াচে হওয়ায় এ রোগটি খুব সহজে পুরো এলাকায় ছড়িয়ে যেতে পারে এমনকি পুরো পরিবারের সংক্রমণ করতে পারে। তবে শিশুরা এ রোগে বেশি আক্রান্ত হয়ে থাকে। খোস পাঁচড়া রোগ নিরাময়ের জন্য ঘরোয়া কিছু উপায় রয়েছে।যাকে আমরা স্ক্যাবিস বা খোস পাঁচড়া রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা বলে থাকি।
যা এই রোগের ক্ষেত্রে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে। খোস পাঁচড়া রোগ অনেক সময় ওষুধের প্রয়োগের মাধ্যমেও দূর করা সম্ভব হয় না। এর জন্য কিছু ঘরোয়া চিকিৎসা প্রয়োজন পড়ে। স্ক্যাবিস বা খোস পাঁচড়া রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে পয়েন্ট আকারে দেওয়া হল।

  • নিমপাতা পানিতে মিশিয়ে হালকা গরম করে নিতে হবে। সেই পানি দিয়ে গোসল করলে প্রায় ৩০%খোস পাঁচড়া রোগ কমানো সম্ভব।
  • এছাড়াও নিম পাতা ও হলুদ একসঙ্গে মিশিয়ে পেস্ট করে আক্রান্ত স্থানে লাগালে, পুরনো খোস পাঁচড়া রোগ দূর হতে সাহায্য করে ।
  • এছাড়াও চা গাছের তেল
  • লবঙ্গের তেল
  • নিমের নির্যাস
  • সাবানঃ স্ক্যাবিস বা খোস পাঁচড়া রোগের ঘরোয়া চিকিৎসার মধ্যে সাবান অন্যতম । এ রোগে আক্রান্ত রোগীর পুরো শরীর সাবান দিয়ে ভালোভাবে পরিষ্কার করতে হবে। এতে খোস পাঁচড়া রোগের জীবাণু মারা যায় এবং মানুষের ত্বক থেকে প্রায় 50% খোস পাঁচড়া রোগ ভালো হয়ে যায়।

স্ক্যাবিস বা খোস পাঁচড়া রোগ থেকে মুক্তির উপায়

খোস পাঁচড়া রোগ এক ধরনের ছোঁয়াচে রোগ। তাই এই রোগকে অবহেলা না করে দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী স্ক্যাবিস বা খোস পাঁচড়া রোগের চিকিৎসা প্রদান করতে হবে।রোগীর শারীরিক লক্ষণ পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে রোগ কে শনাক্ত করে রোগ নির্ণয় করতে হবে,

খোস পাঁচড়া রোগ নিরাময়ের জন্য বেশ কিছু কার্যকরী ওষুধ যেমন প্যারম্যান ক্রিম অ্যান্টি হিস্টামিন ইত্যাদি ব্যবহার করতে হবে ।স্ক্যাবিস বা খোস পাঁচড়া রোগের চিকিৎসা এর জন্য অবশ্যই আপনাকে বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে ।কারণ খোস পাঁচড়া ছাড়াও একই ধরনের আরো অনেক রোগ রয়েছে।

তাই সঠিক চিকিৎসা করতে না পারলে এ রোগ থেকে মুক্তি প্রায় অসম্ভব।চিকিৎসকরা অনেক সময় প্যারম্যানথিনের পরিবর্তে কোটামিন বা লোশন ব্যবহারের পরামর্শ দেন এবং চুলকানি নিয়ন্ত্রণের জন্য অ্যান্টিহিস্টামিন জাতীয় বিভিন্ন ওষুধ যেমন সিটিজেন, অ্যালার্ট, এলাট্রল দিয়ে থাকেন। খোস পাঁচড়া রোগ নিরাময়ে সবচেয়ে কার্যকরী ঔষধ হলো প্যারামেন নামের ক্রিম।
প্যারামেন ক্রিম এর ব্যবহার

এই ক্রিম রোগির ঘাড় থেকে পায়ের পাতা পর্যন্ত,অর্থাৎ দেহের প্রায় সব জায়গায় ভালোভাবে লাগাতে হবে।স্ক্যাবিস বা খোস পাঁচড়া রোগের চিকিৎসা এর পরেও প্রায় দেড় থেকে দুই সপ্তাহ পর্যন্ত রোগীর দেহে চুলকানি থাকে।

স্ক্যাবিস বা খোস পাঁচড়া রোগের মলম

খোস পাঁচড়া রোগের জন্য সবচেয়ে কার্যকরী মলম হলো পারমেথ্রিন এই মলমটি পাইরেথ্রিন হিসাবে পরিচিত বা পাইরেথিন শ্রেণীর অন্তর্গত। এবং স্ক্যাবিস বা খোস পাঁচড়া রোগের চিকিৎসায় মলম হিসাবে ব্যবহার করা হয়। সাধারণত আমাদের দেহে স্ক্যাবিস বা খোস পাঁচড়া ত্বকের অতি ক্ষুদ্র মাইট দ্বারা আক্রান্তের ফলে ঘটে থাকে।

আর এই খোস পাঁচড়া রোগ নিরাময়ের জন্য আপনাকে এই মলম রোগীর দেহের রোগান্ত স্থান জোর দিয়ে লাগাতে হবে।তবে এ রোগ কে শনাক্ত করা অনেক সময় খুব কঠিন হয়ে পড়ে ,কারণ খোস পাঁচড়া রোগ অনেক সময় মারাত্মক পর্যায়ে গিয়ে জেনেটিক রোগ এর সাথে মিশে যায়। এবং আক্রান্ত স্থানে ইনফেকশন হয়ে যায়।

তখন পারমেথ্রিন মলম স্ক্যাবিস রোগটিকে পুরোপুরি ভাবে নিরাময় করতে পারে না। এবং ভুল চিকিৎসার ফলে এ রোগটি মারাত্মক পর্যায় ধারণ করে। তাই খোস পাঁচড়া রোগ নিরাময়ে সর্বপ্রথম আপনাকে সঠিকভাবে এ রোগ সনাক্ত করতে হবে। এবং পরবর্তীতে এ রোগের উপযুক্ত চিকিৎসা প্রদান করতে হবে।

অনেকের মনে প্রশ্ন থেকে যায় যে পাইরেথ্রিন মলমের কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আছে কি না। পাইরেথিন মলম খোস পাঁচড়া রোগ নিরাময়ের জন্য সবচেয়ে কার্যকরী ভূমিকা পালন করলেও আশানুরূপ এর কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই ।অর্থাৎ আপনি যদি স্ক্যাবিস বা খোস পাঁচড়া রোগ ভেবে আপনি যদি অন্য কোন জেনেটিক রোগে এই মলম ব্যবহার করে থাকেন তাহলেও এর কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিবে না।

স্ক্যাবিস বা খোস পাঁচড়া রোগের সবচেয়ে ভালো ঔষধ কোনটি?

খোস পাঁচড়া রোগ একটি ছোঁয়াচে রোগ।এই রোগ স্ক্যাবিস নামক ক্ষুদ্র মাইট দ্বারা আক্রমণের ফলে হয়ে থাকে। এটি কোন ভাইরাস জনিত বা যৌন রোগ নয়।খোস পাঁচড়া রোগ ছোঁয়াচে হওয়ার কারণে এ রোগ খুব সহজে পরিবারের অন্যান্য সদস্যকে আক্রান্ত করতে পারে।স্ক্যাবিস বা খোস পাঁচড়া রোগ থেকে মুক্তির জন্য নিচের উপকরণ গুলো অনুসরণ করতে পারো।


এ রোগে কর্পূর ব্যবহার করা যেতে পারে, কর্পূর খোস পাঁচড়া রোগে বাহ্যিক ভাবে আক্রান্ত স্থানে ব্যবহার করা হয়ে থাকে।এতে অনেকটাই আরাম পাওয়া যায়। এছাড়াও এই রোগের আরো একটি কার্যকরী ঔষধের নাম হল জেবিএল ড্রাগ ল্যাবরেটরি এর”মরহুম খরিস”।মরহুম খরিস সাধারণত খোস পাঁচড়া, চুলকানি ও আব বা গুটিকায় সবথেকে বেশি কার্যকর।

মরহুম খরিস এর ব্যবহারবিধি নিম্নে দেওয়া হলো।আক্রান্ত স্থানকে পরিষ্কার করে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী দিনে দুই থেকে চার বার ব্যবহার করতে হবে।প্রত্যেকটি টিউবে ২০ মিলিগ্রাম অয়েন্টমেন্ট রয়েছে যা দেহের খোস পাঁচড়া রোগ নিরাময়ে সাহায্য করে। মরহুম খরিস ঔষধ টি ব্যবহারের পূর্বে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।

খোস পাঁচড়া থেকে মুক্তির দোয়া

আমরা প্রতিনিয়তই বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হই।কখনো বিপদে পড়ি অথবা কখনো দুরাজ্ঞ রোগে আক্রান্ত হই। আমরা আপ্রাণ চেষ্টা করি সেসব রোগ থেকে মুক্তি লাগভের জন্য।এবং বিভিন্ন ডাক্তারের পরামর্শ অনুসারে চিকিৎসা নিই, তাতেও যখন কাজ হয় না।

তখন আমাদের একমাত্র ভরসা হল আল্লাহর কাছে দোয়া প্রার্থনা করা। কারণ এক আল্লাহ আমাদের অসুস্থ করেন আবার তিনিই অসুস্থতা থেকে সেফায়েত দান করেন। তাই যেকোনো সমস্যা ও দুরারোগ্য রোগের জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করতে হবে।

খোস পাঁচড়া বা স্ক্যাবিস রোগের প্রতিরোধ

স্ক্যাবিস বা খোস পাঁচড়া রোগের চিকিৎসা করার পূর্বে অবশ্যই রোগীর ব্যবহার্য কাপড় চোপড় ফুটানো পানিতে সিদ্ধ করতে হবে বা সাবান দিয়ে ভালো করে ধুয়ে ফেলতে হবে পরিবারের অন্য সদস্যরা এ রোগ দ্বারা আক্রান্ত হলে। তাদের চিকিৎসা ও একই সঙ্গে করতে হবে, এই কাজগুলো না করে শুধুমাত্র চিকিৎসা করলে খোস পাঁচড়া বা স্ক্যাবিস রোগ নিরাময় সম্ভব নয়।

কারণ খোস পাঁচড়া রোগ একটি ছোঁয়াচে রোগ যা যেকোন স্থান থেকে পুরো পরিবারে ছড়িয়ে পড়তে পারে।তাই উপরোক্ত নির্দেশ অনুযায়ী কাজ না করলে খোস পাঁচড়া রোগ তো ভালো হবে না। বরং বারবার এ রোগ শরীরে আক্রমণ করার ফলে আরো জটিল পরিস্থিতি সৃষ্টি হবে। তাই এ রোগ নিরাময়ে অবশ্যই নির্দিষ্ট নিয়ম অবলম্বন করতে হবে।

লেখকের মন্তব্য বাস শেষ কথা

সম্মানিত পাঠক আজকের এই আর্টিকালে স্ক্যাবিস বা খোস পাঁচড়া রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা,স্ক্যাবিস বা খোস পাঁচড়া রোগের চিকিৎসা, খোস পাঁচড়া রোগের লক্ষণ,খোস পাঁচড়া রোগের প্রতিকার,খোস পাঁচড়া রোগের প্রতিরোধ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।

উক্ত আলোচনা থেকে আশা করি আপনি স্ক্যাবিস বা খোস পাঁচড়া রোগ সম্পর্কে একটি সুস্পষ্ট ধারণা লাভ করেছেন এবং আপনি আপনার কাঙ্খিত তথ্য পেয়েছেন।

এই আর্টিকেলটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে, তাহলে নিয়মিত এরকম গুরুত্বপূর্ণ ও মজাদার তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটি ভিজিট করতে পারেন। কারণ আমরা প্রতিনিয়ত গুরুত্বপূর্ণ ও মজার কনটেন্ট শাহা-ইনফো ওয়েবসাইটে পাবলিশ করে থাকি। ধন্যবাদ 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সলভ্ এ টু জেড এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url