মাথার চুল পড়া সমস্যার সমাধান করার উপায় সমূহ

আপনি কি চুল পড়া বা চুল ঝরা সমস্যায় ভুগছেন, পূর্বের তুলনায় আপনার চুল কী পাতলা হয়ে গেছে? আপনি কিভাবে আপনার চুলকে ঘন করবেন, সে বিষয়ে আজকের আর্টিকেলে বিস্তারিত আলোচনা করব। এছাড়াও মাথার চুল পড়া সমস্যার সমাধান করার উপায় সমূহ,মাথায় নতুন চুল গজানোর উপায় কি?
ইত্যাদি টপিকে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আপনি যদি উক্ত আলোচনাকৃত টপিক সম্পর্কে জানতে চান, তাহলে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। আশা করি সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়লে আপনি আপনার কাঙ্খিত তথ্য পেয়ে যাবেন।
সূচিপত্রঃমাথার চুল পড়া সমস্যার সমাধান করার উপায় সমূহ
.

ভূমিকা

এখনকার সময়ে কিশোর কিশোরীদের মধ্যে অতি সাধারণ সমস্যা হলো অতিরিক্ত হারে চুল পড়া। এই সমস্যাটি কিশোরীদের তুলনায় কিশোরদের বেশি হয়ে থাকে, তবে এই সমস্যা কিশোরীদের কাছে সবচেয়ে বেশি উদ্বেগের কারণ হতে পারে।

একজন সুস্থ মানুষের প্রতিদিন গড়ে প্রায় ১০০ টির মতো চুল পড়তে পারে, এবং পরবর্তীতে সেগুলো আবার পুনরায় গজিয়ে যায়। আর এই চুল পড়াকে আমরা স্বাভাবিক চুল পড়া হিসাবে বিবেচিত করে থাকি। তবে চুল পড়ার সংখ্যা যদি এর চেয়েও অনেক বেশি হয়, তাহলে তার কারণ ও প্রতিকার এবং মাথার চুল পড়া সমস্যার সমাধান করার উপায় সমূহ সম্পর্কে জানা অত্যান্ত জরুরী। অনেক কারণেই অতিরিক্ত চুল পড়তে পারে।
এর মধ্যে একটি কারণ হতে পারে পর্যাপ্ত পরিমাণ পুষ্টির অভাব।কিশোর কিশোরীরা অনেক সময় তাদের ওজন নিয়ন্ত্রণের জন্য অল্প খাবার খেয়ে থাকে। এর ফলে তাদের সুষম খাদ্যের ঘাটতি দেখা দেয়।এর ফলে চুলের জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণ প্রোটিন ও অ্যামিনো অ্যাসিড যুক্ত প্রোটিন সরবরাহ হয় না, ফলে চুল পড়া সমস্যায় ভুগতে হয়।

আজকের আর্টিকেলে মাথার চুল পড়া সমস্যার সমাধান করার উপায় সমূহ,মেয়েদের মাথার চুল পড়ে কেন? চুল পড়া বন্ধ হবে কি ভাবে?, ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। তাই সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

মেয়েদের মাথার চুল পড়ে কেন?

মাথা থেকে চুল পড়া বা চুল ঝরে যাওয়া নিতান্তই স্বাভাবিক বিষয়।তবে কিছু কিছু সময় চুল ঝরে যাওয়া বা পড়ে যাওয়ার পরিমাণটা অনেকাংশে বেড়ে যায়, তখন তা সমস্যা হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। নারী ও পুরুষ উভয়ই চুল পড়া সমস্যায় ভুগতে পারেন। বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও গবেষণার মাধ্যমে দেখা গেছে, চুল পড়া রোগে নারীদের তুলনায় পুরুষরাই বেশি সমস্যায় ভোগে থাকেন,

তবে পুরুষদের তুলনায় নারীদের মধ্যে চুল পড়া নিয়ে সবচেয়ে বেশি উদ্বেগ দেখা যায়।বিজ্ঞানীদের ভাষায় নারীদের চুল ঝরে যাওয়ার সমস্যাকে বলা হয় অ্যান্ড্রোজেনেটিক অ্যালোপেসিয়া । অর্থাৎ মাথার উপরে ভাগের দুই পাশ থেকে চুল ঝরে যাওয়া, অথবা পাতলা হয়ে যাওয়া কে অ্যান্ড্রোজেনেটিক অ্যালোপেশিয়া বলে।

একজন প্রাপ্তবয়স্ক সুস্থ মানুষের মাথায় প্রায় ১০ হাজার চুল থাকে,এরমধ্যে ৯০% চুল কার্যকারিতা শক্তি বা স্ট্রংএবং গ্রোথ থাকে। এবং বাদবাকি প্রায় ১০% চুল বিশ্রামে থাকে, আর এই চুলগুলোই ঝরে যায়। অর্থাৎ একজন স্বাভাবিক মানুষের দিনে প্রায় ১০০ থেকে ১২৫ টি চুল পড়াকে স্বাভাবিক চুল পড়া বা চুল ঝরা হিসাবে ধরা হয়।

মাথার চুল বিভিন্ন কারণে ঝরতে পারে।মাথার চুল সবচেয়ে বেশি ঝরেপড়ার আটটি অন্যতম কারণ, নিচে পয়েন্ট আকারে দেওয়া হলোঃ
  • রেস্টিং বা ফেজ এর জন্য
  • ডায়েট হেয়ার ফ্রেন্ডলি না হওয়ার কারণে
  • ক্ষতিকর বিভিন্ন তেজস্ক্রিয় রশ্মি যেমন uvরশ্মি, গামা রশ্মিি ইত্যাদির কারণে
  • চুলে সঠিক ও উপকারী পণ্য ব্যবহার না করার কারণে
  • চুলে প্রচন্ড পরিমাণ হিট দেওয়া এবং চুলের জন্য ক্ষতিকর এমন কেমিক্যাল ব্যবহার করার কারণে
  • ভেজা মাথায় চুল আঁচড়ানোর কারণে
  • অতিরিক্ত টাইট করে চুল বাঁধার জন্য অনেক সময় চুল ঝরে যায়
  • আবার বিভিন্ন ঔষধ এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া কারণে
  • মানসিক চাপ বা অস্বস্তিতার কারণেও অতিরিক্ত চুল পড়ে থাকে

চুল পড়া বন্ধ হবে কি ভাবে?

চুল পড়া বন্ধ করার জন্য, আপনাকে নিয়মিত বেশ কিছু সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। এগুলো হলোঃ

অতিরিক্ত চুল ঝরে যাওয়া বন্ধ করতে, আপনাকে প্রতিদিন সুষম খাবার খেতে হবে।অতিরিক্ত তাপে ব্লো-ডয়ার ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকতে হবে। অতিরিক্ত টাইট যুক্ত হেয়ার স্টাইল করা থেকে বিরত থাকতে হবে এবং প্রতিদিন নিয়মিত চুল আঁচড়ানো, চুল ঝরে পড়া সমস্যার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
চুলে কোন প্রকার রাসায়নিক দ্রব্য ব্যবহার করার আগে সতর্ক হতে হবে, যেমন শ্যাম্পু ও হেয়ার জেল ব্যবহার করলে তা সঠিকভাবে এবং সঠিক পদ্ধতিতে ধুয়ে ফেলতে হবে। কারণ এর রাসায়নিক পদার্থগুলো দীর্ঘ সময় ধরে মাথায় থাকলে, তা আমাদের ত্বকের ছিদ্রগুলোকে বন্ধ করে দিতে পারে।

যা আমাদের মাথার অক্সিজেন সরবরাহ বন্ধ করে দেয়, বা প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে।এছাড়াও চুল আঁচড়ানোর সময় অত্যন্ত যত্ন সহকারে চুল আঁচড়াতে হবে। ইত্যাদি বিষয়গুলো লক্ষ্য রেখে এবং সঠিক নিয়মে চুলের যত্ন করলে, অতিরিক্ত চুল পড়া সমস্যা থাকে অনেকাংশ মুক্তি পাওয়া সম্ভব হবে।

প্রতিদিন কি পরিমান চুল পড়া স্বাভাবিক?

আমাদের প্রত্যেকের মাথা থেকে কম বেশি চুল পড়ে থাকে, যা আমরা স্বাভাবিক বলে মনে করে থাকি, তবে এটির মাত্রা যখন অত্যাধিক হারে বৃদ্ধি পায় তখন তা একটি সমস্যায় পরিণত হয়। যা চুল পড়া সমস্যা নামে আমাদের সকলের কাছে পরিচিত। একটি পরিসংখ্যানে দেখা গেছে মেয়েদের তুলনায় ছেলেরা এই সমস্যায় বেশি পড়ে, কিন্তু এই সমস্যা নিয়ে ছেলেদের তুলনায় কয়েক গুণ বেশি মেয়েরা উদ্বিগ্ন হয়।

এখন প্রশ্ন হল কি পরিমান চুল পড়লে, তা স্বাভাবিক চুল পড়া হিসাবে বিবেচিত করব। চলুন সে বিষয়ে জানা যাক। চিকিৎসা বিশেষঙ্গরা বলেন, একজন মানুষের মাথার মোট চুলের10 থেকে 12% চুল পড়াকে স্বাভাবিক চুল পড়া হিসেবে গণ্য করা হয়। অর্থাৎ ১০০ থেকে ১২৫ টি পর্যন্ত চুল পড়াকে স্বাভাবিক চুল পড়া হিসাবে ধরা হয়ে থাকে।তবে তা ব্যক্তি বিশেষে কমও হতে পারে।

কিভাবে চুল ঘন করা যায়?

আপনার কি মাথার চুল অনেক পাতলা?এজন্য আপনি নানা সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন, তাহলে আজকের এই টপিকটি ভালো ভাবে পড়ুন। এই টপিকে বলা হয়েছে আপনি কিভাবে চুল ঘন ও বড় করবেন সে সম্পর্কে। আপনার চুল ঘন ও বড় করার জন্য পেঁয়াজের রসের সঙ্গে লেবুর রস অথবা নারিকেলের তেল মিশিয়ে, আপনার চুলের গোড়ায় ভালোভাবে ম্যাসাজ করুন।

এছাড়াও পেঁয়াজ ও লেবুর রস মাসাজ করার ১৫ মিনিট পর, সালফেট বা সালফার এর মিশ্রণ নেই এমন শ্যাম্পু দিয়ে আপনার চুল ভালোভাবে ধুয়ে ফেলুন। এছাড়াও চাল ধোয়া পানি চুলে স্প্রে করতে পারেন। আবার ডিম ভেঙ্গে এলোভেরার সাথে ভালো ভাবে মিশিয়ে আপনার চুলে লাগাতে পারেন। এর ফলে আপনার চুল সুন্দর কালো ও লম্বা হবে। এছাড়াও বাজারে চুলের একাধিক গুন সম্পূর্ণ বিভিন্ন তেল পাওয়া যায়, যা আপনার চুলে লাগালে চুলকে শাইন, সিল্কি, কালো ও লম্বা দেখাবে।

ছোট চুল কি দ্রুত বাড়ে?

চুলকে সঠিক যত্ন করলে ,আপনার চাহিদা অনুযায়ী বড় করা সম্ভব। আর এজন্য রয়েছে বেশ কিছু নির্দিষ্ট প্রকাশিত উপায়, ছোট চুল দ্রুত বৃদ্ধির জন্য প্রকাশিত অবলম্বনে চুল লম্বা করার কয়েকটি দিক ও মাথার চুল পড়া সমস্যার সমাধান করার উপায় সমূহ দেওয়া হলো।

অনেকের চুলের আগা শুষ্ক ও রুক্ষ হয়ে যাওয়ার পরেও তারা আগা ছাড়তে চায় না। এর প্রধান কারণ হলো চুল ছোট হয়ে যাওয়ার, তবে আপনি যদি আপনার চুলকে বড় করতে চান, তাহলে অবশ্যই আপনার রুক্ষ শুষ্ক চুলের আগা কার্টুন। এতে আপনার চুলের আগা ড্যামেজ হওয়া থেকে অনেকাংশই রক্ষা পায়। ফলে আপনার চুল খুব দ্রুত বৃদ্ধি পায়।

তাই আপনি যদি আপনার চুলকে বড় করতে চান, তাহলে প্রতি ছয় থেকে আট সপ্তাহ পর পর আপনার চুলের আগা ছেঁটে দিন। কারণ ছোট চুল রুক্ষ শুষ্ক চুলের তুলনায় বেশি বড় হয়। তাই বড় চুল অপেক্ষায় ছোট চুল বেশি বাড়?

মাথায় নতুন চুল গজানোর উপায় কি?

আমাদের শরীরের বিভিন্ন অংশ লোম বা চুল দেখা যায়। আর চুল অবস্থান করে লোম কুপে অর্থাৎ শরীরের লোমকূপ যত বেশি হবে, চুল তত বেশি হবে। চিকিৎসা বিজ্ঞান বিশেষজ্ঞের মতে চুল গজাতে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে প্রোটিন।

যার অ্যামিনো অ্যাসিডযুক্ত বিশেষ অংশহলো কেরাটিন, আর এই কেরাটিন দিয়েই আমাদের চুল গঠিত তাই আপনার মাথায় নতুন চুল গজানোর জন্য অবশ্যই আপনাকে পর্যাপ্ত পরিমাণে অ্যামিনো এসিড যুক্ত ও প্রোটিন সরবরাহ করতে হবে । নিচে অ্যামিনো অ্যাসিড যুক্ত খাদ্য তালিকা দেওয়া হলা।
  • দুধ
  • ডিম
  • মাছ
  • মাংস
  • পনির
ইত্যাদি খাবারে প্রচুর পরিমাণে আমিনো অ্যাসিড থাকে, তাই আপনার খাদ্য তালিকায় এই খাবারগুলো সম্পূর্ণ না পারলেও প্রতিদিন অন্তত একটি করে রাখার চেষ্টা করবেন। কারণ মাথার চুল পড়া সমস্যার সমাধান করার উপায় সমূহ এর মধ্যে সুষম খাবার অন্যতম ।

চুল কত দিনে লম্বা হয়?

আমাদের মাথার চুল ক্যারোটিন নামক অ্যামিনো অ্যাসিডযুক্ত প্রোটিন দ্বারা তৈরি। প্রতিটি ব্যক্তির খাদ্য তালিকা এক এক রকম হয়ে থাকে। তাই এদের শরীরের প্রোটিন উৎপাদনের পরিমাণও হয় ভিন্ন ভিন্ন।

এর ফলে চুল বড় হতেও সময়ের তারতম্য লক্ষ্য করা যায় । অর্থাৎ কারো খুব শীঘ্রই চুল বড় হয়। আবার কারো চুল বড় হতে অনেক সময় নেয়, তবে গড়ে চুলের স্বাভাবিক বৃদ্ধির হার হলো প্রতি মাসে প্রায়1.25 cm,

যা বছরে শেষে এসে হয় ১৫ সেন্টিমিটার অথবা প্রায় ছয় ইঞ্চি।যেহেতু চুলের বৃদ্ধি একটি স্বাভাবিক ও প্রাকৃতিক শরীরবৃত্তি ও প্রক্রিয়া। তাই এ প্রক্রিয়াকে অল্প সময় বদলে ফেলা অথবা প্রতিদিন এক থেকে দেড় ইঞ্চি করে বৃদ্ধি ঘটানো প্রায় অসম্ভব। আবার এ প্রক্রিয়াটি একটু প্রাকৃতিক প্রক্রিয়াহাওয়াই এ প্রক্রিয়া সঠিক মাপ অবলম্বন করা যায়নি।

মাথার চুল পড়া সমস্যার সমাধান করার উপায় সমূহ ঃশেষ কথা

আমাদের শরীরে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো চুল , চুল মাথাকে রোদ ও বিরূপ আবহাওয়া থেকে রক্ষা করে ।আমাদের প্রত্যেকের মাথা হতে কম বেশি চুল ঝরে পড়ে। আমরা এটিকে স্বাভাবিক বিষয় বলে মনে করি। আমাদের মাথা হতে দিনে প্রায় ১০০ থেকে ১২৫টি চুল ঝরে পড়ে।

অর্থাৎ মাথায় উপস্থিত মোট চুলের ১০ থেকে ১২% চুল ঝরে পড়ে,তবে এর মাত্রা যখন ১০ থেকে ১২% এর উর্ধ্বে হয় তখন তাকে আমরা চুল ঝরে পড়া সমস্যা বলে চিহ্নিত করি। সাধারণত চুল এক ধরনের অ্যামিনো এসিড যুক্তক্যারোটিন এর সমন্বয়ে গঠিত।

তাই আমাদের মাথায় নতুন করে চুল গজানো জন্য বা চুল ঘন করার জন্য আমাদের শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে এসিড প্রোটিন বা কেরোটিন সংগ্রহ করতে হবে।এছাড়াও এই আর্টিকেলে আজকের আলোচনা করা হয়েছে মেয়েদের মাথার চুল পড়ে কেন?,চুল পড়া বন্ধ হবে কি ভাবে?,প্রতিদিন কি পরিমান চুল পড়া স্বাভাবিক,মাথায় নতুন চুল গজানোর উপায় কি?, অর্থাৎ মাথার চুল পড়া সমস্যার সমাধান করার উপায় সমূহ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।

আপনি যদি উপরোক্ত আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ে থাকেন, তাহলে আশা করি আপনি মাথার চুল পড়ার সমস্যার সমাধান করার উপায় সমূহ,কারণ, চুল পড়া রোধে করণীয় কি ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন।এতক্ষন আমাদের সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। এরকম আরো নতুন নতুন স্বাস্থ্য বিষয়ক গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল পেতে আমার ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করতে পারেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সলভ্ এ টু জেড এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url