কোটা আন্দোলন কি-কোটা আন্দোলন ২০২৪
আপনি কি বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি জানেন? আপনি যদি বাংলাদেশের নাগরিক হয়ে থাকেন, তাহলে বর্তমানে বাংলাদেশের পরিস্থিতি জানা আপনার একান্ত কর্তব্য। আপনি কি বর্তমানে বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত বৈষম্য ছাত্র আন্দোলন বা কোটা আন্দোলন এর মূল কারণ জানেন, কোটা আন্দোলন কি-কোটা আন্দোলন ২০২৪ সম্পর্কে যদি না জানেন, তাহলে আজকের আর্টিকেল টি আপনার জন্য।
আজকের আর্টিকেলে বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি, কোটা আন্দোলন বা বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন সহ কোটা আন্দোলন কি-কোটা আন্দোলন ২০২৪ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। এছাড়াও এ আন্দোলনের মূল কারণ, আন্দোলনে সরকারের ভূমিকা, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ভবিষ্যৎ ও এ আন্দোলনের নয় দফা কর্মসূচির দাবি সম্পর্কে আজকের আর্টিকেলে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে।
আপনি যদি বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জানতে চান তাহলে আজকের আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। আশা করি আর্টিকেলটি বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের মূল কারণ সম্পর্কে আপনাকে অবগত করবে।
সূচিপত্রঃ কোটা আন্দোলন কি-কোটা আন্দোলন ২০২৪
.
কোটা আন্দোলন ২০২৪ সম্পর্কে বিস্তারিত বিশ্লেষণ
কোটা আন্দোলন বাংলাদেশে সাম্প্রতিক বছরগুলোর মধ্য সবচেয়ে আলোচিত এবং আলোড়ন সৃষ্টিকারী ঘটনা গুলোর মধ্যে অন্যতম। এই কোটা আন্দোলন টি মূলত শিক্ষার্থী ও যুবকদের দ্বারা পরিচালিত হয়েছিল,তারা সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতির সংস্কার দাবি করেছিল। বাংলাদেশের সরকারি চাকরিতে বিদ্যমান কোটা পদ্ধতির কারণে,সরকারি চাকরি প্রদানের ক্ষেত্রে মেধাবীদের প্রতি অবিচার হচ্ছে বলে তৎকালীন আন্দোলনকারীরা অভিযোগ করেন।
কোটা আন্দোলন কি-কোটা আন্দোলন ২০২৪ সম্পর্কে আজকের এই বিশ্লেষণে আমরা কোটা আন্দোলনের পটভূমি, মূল দাবি, আন্দোলনের প্রভাব ও কোটা আন্দোলনের ভবিষ্যৎ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করবো।
কোটা আন্দোলনের পটভূমি
বাংলাদেশের সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতির প্রচলন ঘটে ১৯৭১ সালে অনুষ্ঠিত মুক্তিযুদ্ধের পরবর্তী সময়ে। মুক্তিযোদ্ধা, নারী, নৃগোষ্ঠী, প্রতিবন্ধী এবংবিভিন্ন পোষার মানুষ যাতে পিছিয়ে না পড়ে এ দিকে লক্ষ রেখে বিভিন্ন ক্যাটেগরিতে কোটা সংরক্ষণ করা হয়। এতে সরকারি চাকরিতে ৫৬% কোটা এবং মাত্র ৪৪% মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ নিধারণ করা হয়।
কে জানতো এক সময় এই কোটা পদ্ধতি বাঙালি জাতির উন্নয়নের একমাত্র বাধা হয়ে দাড়াবে।দেশের উন্নয়ন ও মেধাভিত্তি চাকরির কথা চিন্তা করে তৎকালীন শিক্ষার্থী ও যুব সমাজের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে অসন্তোষ বিরাজ করেছিল।
কোটা আন্দোলন কি এবং এ আন্দোলন সর্বপ্রথম কবে শুরু হয়েছিল
এই আন্দোলোন সবপ্রথম শুরু হয়েছিলো ২০১৮ সালের মার্চ মাসে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল শিক্ষার্থীর মাধ্যমে, তারা কোটা সংস্কারের দাবি জানিয়ে আন্দোলন শুরু করে। এই আন্দোলন খুব দ্রুত সারা দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছড়িয়ে পড়ে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা দাবি করেন,
বিদ্যমান কোটা পদ্ধতি মেধাবীদের জন্য বৈষম্যমূলক এবং এটি চাকরিতে যোগ্য প্রার্থীদের প্রবেশের সুযোগ কমিয়ে দেয়।তাই তারা বিদ্যমান কোঠা ব্যবস্থার সংস্কার দাবি করে ।কিন্তু রাগের মোহে তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার সম্পূর্ণ কোঠা সিস্টেম বাতিল করে।তবে পরবতিতে কোঠা সিস্টেম পুনরায় পূর্ণবহাল করে
কোটা আন্দোলন ২০২৪ এর নয় দফা দাবি
২০২৪ সালেশিক্ষার্থীরা পুনরায় কোটা সংস্কার আন্দোলন শুরু করে।আর এই কোটা সংস্কার আন্দোলনের মূল চালিকা শক্তি ছিল নয় দফা দাবি, যা আন্দোলনকারীরা সরকারের কাছে উত্থাপন করেছেন। নিচে এই দাবিগুলো পয়েন্ট আকারে দেওয়া হলো।
কোটা সংস্কার
২০২৪ সালে শিক্ষার্থী ও বেকার যুবকদের বা বৈশম্য বিরোধী ছাত্রদের প্রধান দাবি ছিল সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতির সংস্কার। বিদ্যমান কোঠা পদ্ধতিতে কোটা ব্যবস্থার মাধ্যমে মেধাবীদের জন্য সীমিত সুযোগ ছিল।কোঠা আন্দোলনে আন্দোলনকারীরা ৫৬% কোটা সংস্কার করে ১০% আনার প্রস্তাব করেন।কিন্তু সরকার আন্দোলনকারীদের কথা রাখলেও তা বাস্তবায়নে ধীর গতি লক্ষ করা যায়।এর ফলে আন্দোলনকারীদের মধ্য সরকার বিরোধী প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়।
বিরোধী প্রতিক্রিয়া
আন্দোলনের সময় সরকার ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে বিভিন্ন ধরনের বিরোধী প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়।এই বিরোধী প্রতিক্রিয়া কোঠা আন্দোলনকারীদের মধ্যে হতাশা এবং ক্ষোভ সৃষ্টি করে। আর এর মুল কারন হলো সরকার প্রথমে কোটা বাতিলের ঘোষণা দিলেও পরবর্তীতে বিভিন্ন প্রশাসনিক কারণে এটি বাস্তবায়ন করেনি।
মেয়েদের কোটা
শিক্ষার্থীদের দাবি ছিল, নারী কোটা বাতিল না করে মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ দিতে হবে। এর ফলে নারীদের মধ্যে মেধা প্রতিযোগিতা বাড়বে এবং যোগ্য প্রার্থীরা সুযোগ পাবে।
ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর কোটা
ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর শিক্ষার্থীরা যাতে, তাদের প্রকৃত যোগ্যতার ভিত্তিতে চাকরি পেতে পারে, সে ব্যাপারেও আন্দোলনকারীরা সোচ্চার ছিলেন। বর্তমান ব্যবস্থায় অনেক সময় নৃগোষ্ঠীর শিক্ষার্থীরা কোটা সুবিধা পেলেও তারা মেধা তালিকায় পিছিয়ে পড়ে।তাই ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর কোটা বাতিল না করে মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ দিতে হবে।
প্রতিবন্ধী কোটা
প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ সুযোগ সৃষ্টি করতে হবে, কিন্তু সেটা যেন মেধার ভিত্তিতে হয়। আন্দোলনকারীরা দাবি করেছিলেন, প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের মেধা অনুযায়ী কোটা সুবিধা দিতে হবে।
বিসিএস পরীক্ষা
বিসিএস পরীক্ষার ক্ষেত্রে কোটা পদ্ধতি সম্পূর্ণ বাতিল করে, মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ দিতে হবে।এমন দাবিও উঠে আসে আন্দোলনের সময়। তারা বিশ্বাস করতেন, এটি দেশের প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা পদ্ধতির কারণে স্বচ্ছতা বাড়াবে।
বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও প্রতিষ্ঠানে কোটা
কোটা আন্দোলনকারীরা বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও সরকারি প্রতিষ্ঠানে কোটা ব্যবস্থা সংস্কারের দাবি জানিয়েছেন। তারা মনে করতেন, কোটা ব্যবস্থা সংস্কার চাকরি প্রদানের ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা ও ন্যায্যতা আনবে।
অব্যবস্থাপনা ও দুর্নীতি
কোটা পদ্ধতির মাধ্যমে অনেক সময় যোগ্য প্রার্থীরা চাকরি থেকে বঞ্চিত হন এবং অযোগ্য প্রার্থীদের চাকরি প্রদান করা হয় যার ফলে অব্যবস্থাপনা ও দুর্নীতি বৃদ্ধি পায়। কোটা আন্দোলনকারীরা তাদের আন্দোলনের দাবি গুলোর মধ্যে এই বিষয়গুলো দূর করার দাবি জানিয়েছেন।
সরকারের প্রতিশ্রুতি
সরকার কোটা সংস্কারের প্রতিশ্রুতি দিলেও বাস্তবায়নে ধীরগতি লক্ষ্য করা যায়। যার ২০১৮ সালের বিষয়বস্তুকে পুনরায় ধারণ করতে পারে শিক্ষার্থীরা এই বিষয়ে আরও কার্যকর পদক্ষেপের দাবি করেন।
আন্দোলনের সময়কার ঘটনা
কোটা আন্দোলনের সময় বিভিন্ন ঘটনা ঘটে, যা শিক্ষার্থী ও সরকার উভয়ের জন্যই শিক্ষণীয় ছিল। আন্দোলনের প্রথম দিকে, শিক্ষার্থীরা শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলন করলেও, সময়ের সাথে সাথে তা সহিংসতার রূপ নেয়। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ ঘটে। অনেক শিক্ষার্থী আহত হয় এবং কিছু ক্ষেত্রে গ্রেপ্তারও হয় এছাড়াও আন্দোলনের প্রথম দফায় প্রায় ৩০০ শিক্ষার্থী নিহত হয়।
কোটা আন্দোলন কি-কোটা আন্দোলন ২০২৪
সরকার প্রথমে কোটা সংস্কারের প্রতিশ্রুতি দেয়, কিন্তু পরবর্তীতে তা কার্যকর করতে বিলম্ব করে। এতে শিক্ষার্থীদের মধ্যে হতাশা ও ক্ষোভ সৃষ্টি হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১৮ সালের ১১ এপ্রিল সংসদে ঘোষণা দেন যে, সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতি বাতিল করা হবে।
এই ঘোষণার পরে আন্দোলন কিছুটা শান্ত হয়, কিন্তু পরবর্তীতে আবারও বিক্ষোভ শুরু হয়, কারণ শিক্ষার্থীরা কোটা সংস্কারের প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের জন্য চাপ দিতে থাকে। আরএই প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন না করার জন্য বা বাস্তবায়নে বিলম্ব করার জন্য ছাত্র সমাজ সরকারের প্রতি ক্ষুব্ধ হয়।
যার ফলশ্রুতিতে ২০২৪ সালে ছাত্র সমাজ বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও পরে গণআন্দোলন তৈরি করে বা যোগদান করে।
বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রভাব ২০২৪
কোটা আন্দোলনের বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব লক্ষ্য করা যায়। প্রথমত, এটি শিক্ষার্থী ও যুব সমাজের মধ্যে রাজনৈতিক সচেতনতা বাড়িয়ে তুলে। শিক্ষার্থীরা বুঝতে পেরেছে যে, তাদের অধিকার ও স্বার্থ রক্ষার জন্য সংগঠিতভাবে আন্দোলন করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ গুরুত্বপূর্ণ।
দ্বিতীয়ত, আন্দোলনটি শিক্ষার্থীদের মধ্যে ঐক্য ও সংহতি সৃষ্টি করেছে। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা একত্রিত হয়ে একযোগে আন্দোলন করেছে, যা তাদের মধ্যে সহযোগিতা ও সম্প্রীতির মানসিকতা গড়ে তুলতে সক্ষম হয়েছে।
কোটা আন্দোলনের তৃতীয়ত সুবিধা হলো, কোটা আন্দোলনটি সরকার ও প্রশাসনের জন্য একটি সতর্কবার্তা হিসেবে কাজ করেছে। এটি প্রমাণ করেছে যে, শিক্ষার্থী ও যুব সমাজের দাবি উপেক্ষা করা সম্ভব নয় এবং তাদের স্বার্থ রক্ষার জন্য সরকারকে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে।অর্থাৎ যুবসমাজ ও শিক্ষার্থীদের দাবি মানা একটি সরকার টিকে থাকার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ তাই ছাত্র সমাজের দাবি উপেক্ষা করার কোন সুযোগ নেই।
কোটা আন্দোলনের ভবিষ্যৎ
কোটা আন্দোলনের ভবিষ্যৎ নিয়ে শিক্ষার্থী ও বিশেষজ্ঞদের মধ্যে নানা মতামত রয়েছে। অনেকেই মনে করে থাকেন, এই আন্দোলনটি শিক্ষার্থীদের মধ্যে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ও ন্যায়বিচারের চেতনা বাড়িয়েছে, যা ভবিষ্যতে দেশের জন্য ইতিবাচক ফল বয়ে আনবে।
পাশাপাশি এই আন্দোলন শিখিয়েছে কিভাবে অন্যায়ের কাছে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে হয় এবং নিজের আদায়ের লক্ষ্যে কিভাবে রাজপথে নামতে হয়। যদিও বাংলাদেশের ছাত্রদের মধ্যে এই আদর্শ আগে থেকেই বিদ্যমান ছিলো।
তবে, কিছু বিশেষজ্ঞ মনে করেন যে, আন্দোলনের দীর্ঘমেয়াদি সফলতা নির্ভর করবে সরকারের পদক্ষেপের উপর। যদি সরকার কোটা সংস্কারের প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন করে এবং শিক্ষার্থীদের দাবি মেনে চলে, তবে এটি একটি সফল আন্দোলন হিসেবে গণ্য হবে।
অন্যদিকে, যদি সরকারের পদক্ষেপে বিলম্ব হয় বা প্রতিশ্রুতি পালন না করা হয়, তবে আন্দোলনের পুনরাবৃত্তি হতে পারে।যদিও বর্তমান সময়ে অর্থাৎ ২০২৪ সালে কোটা আন্দোলনের পুনরাবৃত্তি ঘটেছে যা বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন ২০২৪ নামে পরিচিত এ আন্দোলনের শুরুর দিকে প্রায় কয়েক হাজার শিক্ষার্থী আহত হয়েছে এবং নিহত হয়েছে প্রায় ৩০০ শিক্ষার্থী।
বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দ্বিতীয় দফায় আন্দোলনটি ছাত্র আন্দোলন থেকে গণ আন্দোলনের রূপ নেয় এবং এ আন্দোলনে আহত হয় হাজার হাজার শিক্ষার্থী, জনসাধারণ এমন কি আন্দোলনে অনেক শিশুকেও মেরে ফেলা হয়।
কোটা আন্দোলন কি-কোটা আন্দোলন ২০২৪ সম্পর্কে লেখকের কিছু কথা
কোটা আন্দোলন বাংলাদেশে একটি গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক ও রাজনৈতিক অধ্যায় হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকবে। এটি দেশের শিক্ষিত যুবকদের মধ্যে নতুন সম্ভাবনার দিক উন্মোচন করেছে এবং তাদের অধিকার ও স্বার্থ রক্ষার জন্য সংগঠিতভাবে আন্দোলন করার গুরুত্ব উপলব্ধি করিয়েছে।
আন্দোলনের নয় দফা দাবি এবং শিক্ষার্থীদের দৃঢ় প্রত্যয় বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় একটি নতুন অধ্যায় সূচনা করেছে। ভবিষ্যতে, এ ধরনের আন্দোলন দেশের সামগ্রিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে আশা করা যায়।
"কোটা আন্দোলন কি-কোটা আন্দোলন ২০২৪" আর্টিকেলটি আপনার উপকারে আসলে এবং ভালো লাগলো আপনার পরিচিত বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন। গুরুত্বপূর্ণ এরকম গুরুত্বপূর্ণ তথ্যের আপডেট পেতে আমাদের ওয়েবসাইট নিয়মিত ভিজিট করুন। এতক্ষণ আমাদের পাশে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
সলভ্ এ টু জেড এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url