কোয়েল পাখির ডিমের উপকারিতা ও অপকারিতা
আপনি হয়তো প্রায়ই কোয়েল পাখির ডিম খেয়ে থাকেন, কিন্তু আপনি কি কোয়েল পাখির ডিমের উপকারিতা ও অপকারিতা জানেন? আপনি যদি কোয়েল পাখির ডিমের উপকারিতা ও অপকারিতা না জেনে থাকেন, তাহলে আজকের আর্টিকেলটি আপনার জন্য। আজকের আর্টিকেলে কোয়েল পাখির ডিমের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে।
কোয়েল পাখির ডিমের উপকারিতা ও অপকারিতা ছাড়াও কোয়েল পাখির ডিম খাওয়ার নিয়ম, বয়স ভেজে কোয়েল পাখির ডিম কতটি করে খাওয়া উচিত,সহ আরো বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আজকের আর্টিকেলে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে। আপনি যদি কোয়েল পাখির ডিম সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য জানতে চান তবে “কোয়েল পাখির ডিমের উপকারিতা ও অপকারিতা“ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
সূচিপত্রঃ কোয়েল পাখির ডিমের উপকারিতা ও অপকারিতা
.
আজকের আর্টিকালে মূল আলোচনার বিষয় হলো কোয়েল পাখির ডিমের উপকারিতা ও অপকারিতা।
আমাদের দৈনন্দিন জীবনে প্রতিটি ক্ষেত্রেই ডিমকে আমরা খাদ্য হিসাবে গ্রহণ করে থাকি, তবে এসব ডিমের তুলনায় কোয়েল পাখির ডিম বেশ ছোট। তবে আপনি জানলে হয়তো অবাক হয়ে যাবেন, এই ছোট ডিম টিতে অন্যান্য ডিমের তুলনায় কয়েকগুণ ভিটামিন ও পুষ্টি গুণ বিদ্যমান রয়েছে ।
শুধুমাত্র কোয়েল পাখির ডিম আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী ব্যাপারটি এমনও নয় কোয়েল পাখির ডিম আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য যেমন উপকারী, বিশেষ ক্ষেত্রে এটি ঠিক ততটাই অপকারী। তাই কোয়েল পাখির ডিম খাওয়ার পূর্বে অবশ্যই কোয়েল পাখির ডিমের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জেনে রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাহলে চলুন আর দেরি না করে কোয়েল পাখির ডিমের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্ক বিস্তারিত আলোচনা করা যাক।
কোয়েল পাখির ডিমের উপকারিতা
বাজারে বিক্রিত অন্যান্য ডিমের তুলনায় কোয়েল পাখির ডিম আকারে বেশ ছোট, তবুও বাজারে এর চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে এর প্রধান কারণ হলো কোয়েল পাখির ডিমের পুষ্টিগুণ। তাহলে জেনে নিন কোয়েল পাখির ডিমে কি কি পুষ্টিগুণ রয়েছে, কোয়েল পাখির ডিমে প্রোটিন, ভিটামিন- এ, পটাশিয়াম, ফসফরাস, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, কার্বোহাইড্রেট, আয়রন, ফ্যাট, চিনি ও কোলেস্টেরল বিদ্যমান রয়েছে।
এছাড়াও আরও বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ ও উপকারী পুষ্টি গুণ বিদ্যমান রয়েছে কোয়েল পাখির ডিমের, যা শিশু থেকে বয়স্ক পর্যন্ত প্রায় সকলের শরীরের ঘাটতি মেটাতে সক্ষম।
শিশুর শারীরিক ও মানসিক বিকাশ ঘটাতে কোয়েল পাখির ডিম
এই আর্টিকেলের শুরুতে বলেছি কোয়েল পাখির ডিম ছোট-বড় সবার জন্য বেশ উপকারী, কারণ এতে মাইক্রো এবং ম্যাকো দু'ধরনেরই উপাদান রয়েছে। তবে বিশেষ করে কোয়েল পাখির ডিম বাচ্চা বা শিশুদের জন্য বেশ উপকারী,পাশাপাশি কোয়েল পাখির ডিমে ভিটামিন A থাকায় এটি শিশুর শারীরিক ও মানসিক বিকাশ ঘটাতে সহায়তা করে। এছাড়াও কোয়েল পাখি ডিম খেলে শিশুর স্মরণশক্তি বৃদ্ধি পায়।
রোগ প্রতিরোধে কোয়েল পাখির ডিমের কার্যকারিতা
কোয়েল পাখির ডিমের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধী অ্যন্টি-অক্সিডেন্ট থাকায় এটি বিভিন্ন ধরনের রোগ নিরাময় করতে সহায়তা করে। বিশেষ করে ডায়াবেটিস, টিভি, অ্যাজমা, কিডনি ও লিভার জাতীয় রোগ নিরাময়ে বেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
অনেক সময় কোয়েল পাখির ডিম খাওয়ার ফলে পিত্তথলিতে পাথর গোলতে শুরু হয়। অর্থাৎ পিত্তথলিতে পাথর হলে তা নিরাময়ে প্রাথমিক চিকিৎসা হিসাবে কোয়েল পাখির ডিম খাওয়াতে পারেন। বর্তমানে চাইনিজরা কোয়েল পাখির ডিম কে চিকিৎসা ক্ষেত্রে প্রাথমিক প্রতিষেধক হিসাবে ব্যবহার করছে।
এলার্জি প্রতিরোধ কোয়েল পাখির ডিমের কার্যকারিতা
এলার্জি আমাদের কাছে খুব পরিচিত একটি রোগের নাম ।এলার্জি নেই এমন ব্যক্তি খুঁজে পাওয়া অত্যন্ত মুশকিল।। এলার্জি বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে, আবার এটি বিভিন্ন কারনেও হয়ে থাকে, কারো খাবার থেকে এলার্জি, কারো কোন কিছু স্পর্শ করা থেকে অ্যালার্জি এছাড়াও আরো বিভিন্ন কারণে এলার্জি হয়ে থাকে।
আপনি যদি নিয়মিত কোয়েল পাখির ডিম খান, তাহলে এসব এলার্জি থেকে অনেকাংশই মুক্তি পেতে পারেন। তবে একটা কথা মাথায় রাখবেন আপনার যদি কোয়েল পাখির ডিম থেকে অ্যালার্জি হয় বা আপনার শরীরে যদি কোলেস্টরেলের মাত্রা বেশি থাকে, তাহলে কোয়েল পাখির ডিম না খাওয়াই অপার জন্য ভালো হবে।
বয়স চাপ বৃদ্ধি হ্রাস করতে বা ধীর করতে কোয়েল পাখির ডিম এর ব্যবহার
অনেকেই বয়সের চাপ বৃদ্ধি কথাটির অর্থ বুঝতে পারে না। তাদের উদ্দেশ্যে বলি বয়সের চাপ বলতে শরীরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের কার্যক্ষমতা, হ্রাস পাওয়াকে বোঝায় । যেমন দৃষ্টিশক্তি কমে যাওয়া, শারীরিক শক্তি হ্রাস ইত্যাদি। আমরা সকলেই জানি শরীরের ঘাটতি মেটানোর জন্য ডিম এর চেয়ে উত্তম আর কোন কিছু নেই, তবে সমস্যা হলো ডাক্তাররা 40 বছর বয়সের উপরে ডিম খাওয়া বারণ করেন।
এর প্রধান কারণ হলো ব্রয়লার মুরগির ডিমে প্রচুর পরিমাণে কোলেস্টরেল থাকে যা ব্যক্তিকে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেয়। তবে এক্ষেত্রে কোয়েল পাখির ডিম শিশু থেকে বৃদ্ধ পর্যন্ত প্রায় সকলেই খেতে পারে, যার কারণে এটি শরীলের ঘাটতি মেটাতে সক্ষম। আর এই কারণে এর প্রাসঙ্গিক অর্থে বলা হয়েছে কোয়েল পাখির ডিম বয়সের চাপ বৃদ্ধি ধীর করতে সাহায্য করে।
দেহের অভ্যন্তরিন অঙ্গাদি পরিষ্কার রাখতে কোয়েল পাখির ডিমের গুরুত্ব
কোয়েল পাখির ডিম খাওয়ার পরে দেহের অভ্যন্তরীণ রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পায়, পাশাপাশি এটি রক্তের দূষিত পদার্থ এবং শরীরের বিভিন্ন নাইট্রোজেন ঘটিত পদার্থ ঘাম ও মূত্রের মাধ্যমে বের করে দেয়।আমরা পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ জীব, আমরা যখন কোন পরিবেশকে সুন্দর রাখতে চাই তখন তা পরিষ্কার করার আমাদের জন্য প্রধান শর্ত বা কাজ হয়ে থাকে,
কেননা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ছাড়া কখনোই সুন্দর পরিবেশ গঠন করা সম্ভব নয়। ঠিক তেমনি সুস্বাস্থ্য ও স্বাবলম্বী থাকতে হলে অবশ্যই দেড় অভ্যন্তরে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা দরকার, কোয়েল পাখির ডিম খাওয়ার মাধ্যমে অনেকটাই তা সম্ভব হয়।
রক্তস্বল্পতা দূর করতে কোয়েল পাখির ডিমের কার্যকারিতা
রক্ত পরিষ্কার ও সঞ্চালন ছাড়াও কোয়েল পাখির ডিম রক্তস্বল্পতাও দূর করে থাকে। এছাড়াও কোয়েল পাখির ডিম শরীরের শক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে, পাশাপাশি কোয়েল পাখির ডিমের উপস্থিত এ্যমিনো- অ্যাসিড নতুন টিস্যু সৃষ্টি, টিস্যুর ক্ষয় রোধ, আয়রনের প্রভাব পূরণ ও রক্তস্বল্পতা থেকে মুক্তি করে থাকে।
ত্বক ও চুলের জন্য উপকারী
বিশেষ করে মহিলারা সবচেয়ে বেশি ত্বক ও চুলকে প্রাধান্য দেয় এবং ত্বক ও চুলের যত্ন নেয়।আজকের আর্টিকালে আপনি জানতে পারবেন কোয়েল পাখির ডিমের উপকারের অন্যতম দিক ত্বক ও চুলের উপকার।কোয়েল পাখির ডিমে ভিটামিন বি রয়েছে, যা ত্বককে মসৃণ করে এবং চুলকে মজবুত করে।
এছাড়াও কোয়েল পাখির ডিমে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট বিদ্যমান থাকায় লোহিত রক্ত কণিকা উৎপন্ন করে,এছাড়াও চোখের দৃষ্টিশক্তি উন্নত করার পাশাপাশি চুল এবং ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে। তাই আমরা বলতে পারি ত্বক ও চুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে কোয়েল পাখির ডিমের কার্যকারিতা অপরিসীম।
নিয়ম না জেনে কোয়েল পাখির ডিম খেলে কি হতে পারে?
এতক্ষণ আমরা কোয়েল পাখির ডিমের উপকারিতা সম্পর্কে জানলাম, কিন্তু আপনাদেরকে জানিয়ে রাখি কোয়েল পাখির ডিমের উপকারিতার পাশাপাশি অপকারিতা ও বিদ্যমান রয়েছে। শুধুমাত্র কোয়েল পাখির ডিমই নয় পৃথিবীর প্রত্যেকটি খাদ্যদ্রব্য উপকারিতা পাশাপাশি অপকারিতা রয়েছে।
আপনি যদি সঠিক নিয়ম জেনে খাবার খেয়ে থাকেন, তাহলে তা আপনার জন্য উপকারী হয় কিন্তু আপনি যদি নিয়মমাফিক খাবার না খান তাহলে তা আপনার শরীরের জন্য অপকারী বা ক্ষতিকর হয়। ঠিক তেমনি কোয়েল পাখির ডিমের ক্ষেত্রেও আপনি যদি কোয়েল পাখির ডিম খাবার নিয়ম না জানেন( কি রকম বয়সে কয়টি করে ডিম খেতে হবে, শিশুদের কয়টি খেতে হবে
,বয়স্কদের কয়টি খেতে হবে ইত্যাদি) তাহলে তা আপনার শরীরের জন্য ক্ষতিকরও হতে পারে। তাই কোয়েল পাখির ডিম খাওয়ার পূর্বে অবশ্যই কোয়েল পাখির ডিম খাওয়ার নিয়ম জেনে নেওয়া অত্যন্ত জরুরী।
কোয়েল পাখির ডিম খাওয়ার সঠিক নিয়ম
আমরা প্রায় কোয়েল পাখির ডিম খেয়ে থাকি, তবে কোয়েল পাখির ডিম খাওয়ার নিয়ম বা কোন বয়সে কত টি করে ডিম খেতে হবে তা প্রায় ৬০% লোক জানে না।আর এই নিয়ম না জানার কারণে সৃষ্টি হতে পারে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা যেমনঃ এলার্জি, হাই পেশার, অতিরিক্ত কোলেস্টেরলজনিত সমস্যা ইত্যাদি। তাহলে চলুন বয়স ভেদে কতটি করে ডিম খেতে হবে তা নিয়ে আলোচনা করা যাক। শিশু অর্থাৎ যাদের বয়স ১ থেকে ৭ বছর তারা সর্বোচ্চ দিনে ২থেকে ৩ ডিম খেতে পারবে।
আবার যাদের বয়স ৮ থেকে ১৫ বছর তারা প্রতিদিন সর্বোচ্চ ৩ টি করে ডিম খেতে পারবে। এছাড়াও কিশোর কিশোরী অর্থাৎ যাদের বয়স ১৬ থেকে ১৮ বছর পর্যন্ত তারা দিনে সর্বোচ্চ ৪ থেকে ৫ টি করে ডিম খেতে পারবে এবং প্রাপ্ত বয়স্ক ব্যাক্তিরাও দিনে ৫ টি করে ডিম খেতে পারবে অথবা ৪৯ দিনে ৪৫০ টি ডিম খেতে পারবে।
তবে কারো যদি কোয়েল পাখির ডিম থেকে এলার্জি সৃষ্টি হয়, তবে কয়েল পাখির ডিম বর্জন করায় তার জন্য উত্তম হবে। আর যদি আপনার দেহে কোলেস্টেরল জনিত রোগ থাকে তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী কোয়েল পাখির ডিম খেতে পারেন ।
কোয়েল পাখির ডিমের অপকারিতা
এতক্ষন আমরা আলোচনা করলাম কোয়েল পাখির ডিমের উপকারিতা সম্পর্কে, এখন আমরা আলোচনা করব কোয়েল পাখির ডিমের অপকারিতা সম্পর্কে। তাহলে চলুন আর দেরি না করে কোয়েল পাখির ডিমের অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা যাক।
কোয়েল পাখির ডিমের অপকারিতার মধ্যে সবচেয়ে বড় অপকারিতা হলো এটি কোলেস্টেরল জনিত সমস্যা বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে। আমরা অনেকেই জানি বাজারে বিক্রয় কৃত বয়লার মুরগির ডিমে উপস্থিত কোলেস্টেরলের তুলনায় কোয়েল পাখির ডিমের কয়েক গুণ কম কোলেস্টেরল বিদ্যমান রয়েছে।
তবুও আপনি যদি কোলেস্টেরল জনিত সমস্যায় ভুগছে এমন ব্যক্তিকে কোয়েল পাখির ডিম খাওয়ান, তবে এটি তার কোলেস্টেরল জড়িত সমস্যা আরও বৃদ্ধি করতে পারে। সে ক্ষেত্রে আপনাকে কোয়েল পাখির ডিম খাওয়ানোর পূর্বে অবশ্যই সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে এবং প্রয়োজন হলে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
ডায়াবেটিস ও হৃদরোগীদের সমস্যা সৃষ্টিতে কোয়েল পাখির ডিমের ভূমিকা
কোয়েল পাখির ডিমের আরেকটি অপকারী দিক হলো এটি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য অনেক সময় ক্ষতিকর হয়ে থাকে। কেননা কোয়েল পাখির ডিমের সুগার বিদ্যমান রয়েছে যা ডায়াবেটিস রোগীদের দেহে সুগারের মাত্রা বৃদ্ধি করে, তাই ডায়াবেটিস রোগীদের কোয়েল পাখির ডিম খাওয়ানো থেকে বিরত থাকতে হবে।
পাশাপাশি কোয়েল পাখি ডিম হৃদরোগীদের সমস্যার অন্যতম কারণ হিসেবেও ধরা হয়। কেননা প্রতি ১০০ গ্রাম কোয়েল পাখির ডিমের ৮৪৪ ক্যালোরি কোলেস্ট্রল বিদ্যমান রয়েছে। যা হৃদ রোগীদের হৃদরোগ জনিত সমস্যা বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে। তাই কোন ব্যক্তিকে কোয়েল পাখির ডিম খাওয়ানোর পূর্বে অবশ্যই তিনটি বিষয়ের প্রতি লক্ষ্য রাখতে হবে।
- ব্যক্তিটির দেহে কোলেস্টেরলের মাত্রা সঠিক আছে কিনা?
- ব্যক্তিটির ডায়াবেটিস রয়েছে কিনা?
- ব্যক্তিটির হৃদরোগ জনিত সমস্যা আছে কিনা?
কোয়েল পাখির ডিম খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে লেখকের মন্তব্য
আজকের আর্টিকালের মূল আলোচনার বিষয় হলো কোয়েল পাখির ডিম খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা। আজকের আর্টিকেলতি আপনি যদি মনোযোগ সহকারে পড়ে থাকেন, তাহলে আশা করি কোয়েল পাখির ডিম খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আপনার যথেষ্ট ধারণা হয়েছে।
এছাড়াও কোয়েল পাখির ডিম কেন খাবেন, কতটুকু খাবেন, আর খেলে উপকার বা কি?সে সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। আজকের আর্টিকেলটি যদি আপনার কাছে ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনার পরিচিত বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন, যাতে তারাও আজকের এই আর্টিকেলটি থেকে উপকৃত হতে পারে।
এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।এছাড়াও কোয়েল পাখির ডিমের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আপনার কোন মতামত থাকলে তা কমেন্ট সেকশনে গিয়ে জানিয়ে রাখতে পারেন।
সলভ্ এ টু জেড এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url